Walton Primo G9 ফোনটা সিম্পলি বেস্ট! না, এটা আমার কথা না, ওয়ালটন নিজেই বলেছে। তো, চলুন দেখি ফোনটি আসলেই সিম্পলি বেস্ট কিনা। ফোনটির দাম আগে জানিয়ে রাখি, ৫,৯৯৯ টাকা।
শুরু করছি ডিজাইন দিয়ে। এর গ্রাডিয়েন্ট কালারগুলো আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। ওয়ালটন দাম অনুযায়ী তাদের ফোনের ডিজাইন কিন্তু বেশ ভালোই করে আমি বলবো। তবে রেয়ারে একটিমাত্র ক্যামেরাকে স্থান দিতে তিনটি ক্যামেরা রাখার মত বিশাল জায়গা দখলের চেয়ে ছোট্ট একটা সার্কেলে ক্যামেরা রাখলে সৌন্দর্য অনেকটা বেড়ে যেত বোধ করি।
সামনের দিকে রয়েছে 5.45" একটি ডিসপ্লে। না, এটি কোন নচ ডিসপ্লে না। এর রেজ্যুলেশন HD+। PPI তারা উল্লেখ করেনি, তবে 295 হওয়ার কথা।
এই বাজেটে তারা 4G দিয়েছে। দিয়েছে 2GB DDR4 র্যাম। আরো দিয়েছে Unisoc SC9863A চিপসেট। এই বাজেটে বেশ ভালো পারফর্মেন্স দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এই ফোন। মূলত র্যাম ও চিপসেট এই ফোনের কিলার পয়েন্ট।
তবে, এদিকে বেশি দেওয়ার সাথে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর বাদ দেওয়া হয়েছে। এর পরিবর্তে থাকছে ফেস আনলক। ফেস আনলক সিস্টেম একটু বিশেষ ধরণের। তারা বলছে লাইভনেস ফেস আনলক। চোখেন পলক না ফেললে আনলক হবে না। কিন্তু যাই হোক, দিনশেষে এটা একটা সফটওয়্যার বেজড ফেস আনলক, যা আসলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের বিকল্প অবশ্যই না।
পাশাপাশি ব্যাটারী থাকছে মাত্র 2500 mAh। এখানে তারা AI Power Saving ফিচারের কথা বলেছে। বাট যা খুশি থাক, এটা অবশ্যই খুবই কম।
ক্যামেরা দুদিকেই থাকছে 8MP এর একটি করে ক্যামেরা। রেয়ার ক্যামেরা অটোফোকাস সমর্থন করে। সামনেরটি BSI ক্যামেরা।
ফোনটি এই দামে যেমনটা এক্সপেক্টেড, অবশ্যই প্লাস্টিক বিল্ড। তিনটি গ্র্যাডিয়েন্ট কালারে পাওয়া যাবে নীল, লাল আর বেগুনি (পার্পল বললে স্মার্ট লাগে, তাই না?)। অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন থাকছে 9.0 Pie। সেন্সর শুধু একসেলেরোমিটার আর প্রক্সিমিটি। অবশ্য এই দামে এটা নিয়ে অভিযোগ নেই।
সবশেষে, এটা দাম হিসেবে বেশ ভালো। তবে আমি সিমপ্লি বেস্ট বলতে পারছি না। আমি কিন্তু খারাপ বলছব না। ফোনটি অবশ্যই বেশ ভালো, বিশেষ করে পারফরম্যান্স সেকশনে। যাদের প্রথম প্রায়োরিটি পারফর্ম্যান্স, কিন্তু বাজেট কম, তাদের জন্য বেশ উপযুক্ত।
অন্যদিকে, যাদের বড় ডিসপ্লে, ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, বড় ব্যাটারী বেশি প্রয়োজন, তারা Symphony i30 দেখতে পারেন। সাথে ৫০০ টাকা দামও কম আছে। অবশ্য এজন্য পারফরম্যান্সে বড় ধরণের কম্প্রোমাইজ করতে হবে, হারাতে হবে 4G সুবিধাও।
অন্যদিকে, Itel Vision 1 এ কোন ফিচার হারাতে হচ্ছে না। বোনাস পাবেন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, বড় ব্যাটারী ও বড় ডিসপ্লে। তবে একদম কিছুই হারাতে হবে না তা নয়, পকেটে থেকে হারিয়ে যাবে এর সাথে আরো ১,০০০ টাকা বেশি।
শুরু করছি ডিজাইন দিয়ে। এর গ্রাডিয়েন্ট কালারগুলো আমার বেশ পছন্দ হয়েছে। ওয়ালটন দাম অনুযায়ী তাদের ফোনের ডিজাইন কিন্তু বেশ ভালোই করে আমি বলবো। তবে রেয়ারে একটিমাত্র ক্যামেরাকে স্থান দিতে তিনটি ক্যামেরা রাখার মত বিশাল জায়গা দখলের চেয়ে ছোট্ট একটা সার্কেলে ক্যামেরা রাখলে সৌন্দর্য অনেকটা বেড়ে যেত বোধ করি।
সামনের দিকে রয়েছে 5.45" একটি ডিসপ্লে। না, এটি কোন নচ ডিসপ্লে না। এর রেজ্যুলেশন HD+। PPI তারা উল্লেখ করেনি, তবে 295 হওয়ার কথা।
এই বাজেটে তারা 4G দিয়েছে। দিয়েছে 2GB DDR4 র্যাম। আরো দিয়েছে Unisoc SC9863A চিপসেট। এই বাজেটে বেশ ভালো পারফর্মেন্স দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এই ফোন। মূলত র্যাম ও চিপসেট এই ফোনের কিলার পয়েন্ট।
তবে, এদিকে বেশি দেওয়ার সাথে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর বাদ দেওয়া হয়েছে। এর পরিবর্তে থাকছে ফেস আনলক। ফেস আনলক সিস্টেম একটু বিশেষ ধরণের। তারা বলছে লাইভনেস ফেস আনলক। চোখেন পলক না ফেললে আনলক হবে না। কিন্তু যাই হোক, দিনশেষে এটা একটা সফটওয়্যার বেজড ফেস আনলক, যা আসলে ফিঙ্গারপ্রিন্টের বিকল্প অবশ্যই না।
পাশাপাশি ব্যাটারী থাকছে মাত্র 2500 mAh। এখানে তারা AI Power Saving ফিচারের কথা বলেছে। বাট যা খুশি থাক, এটা অবশ্যই খুবই কম।
ক্যামেরা দুদিকেই থাকছে 8MP এর একটি করে ক্যামেরা। রেয়ার ক্যামেরা অটোফোকাস সমর্থন করে। সামনেরটি BSI ক্যামেরা।
ফোনটি এই দামে যেমনটা এক্সপেক্টেড, অবশ্যই প্লাস্টিক বিল্ড। তিনটি গ্র্যাডিয়েন্ট কালারে পাওয়া যাবে নীল, লাল আর বেগুনি (পার্পল বললে স্মার্ট লাগে, তাই না?)। অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন থাকছে 9.0 Pie। সেন্সর শুধু একসেলেরোমিটার আর প্রক্সিমিটি। অবশ্য এই দামে এটা নিয়ে অভিযোগ নেই।
সবশেষে, এটা দাম হিসেবে বেশ ভালো। তবে আমি সিমপ্লি বেস্ট বলতে পারছি না। আমি কিন্তু খারাপ বলছব না। ফোনটি অবশ্যই বেশ ভালো, বিশেষ করে পারফরম্যান্স সেকশনে। যাদের প্রথম প্রায়োরিটি পারফর্ম্যান্স, কিন্তু বাজেট কম, তাদের জন্য বেশ উপযুক্ত।
অন্যদিকে, যাদের বড় ডিসপ্লে, ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, বড় ব্যাটারী বেশি প্রয়োজন, তারা Symphony i30 দেখতে পারেন। সাথে ৫০০ টাকা দামও কম আছে। অবশ্য এজন্য পারফরম্যান্সে বড় ধরণের কম্প্রোমাইজ করতে হবে, হারাতে হবে 4G সুবিধাও।
অন্যদিকে, Itel Vision 1 এ কোন ফিচার হারাতে হচ্ছে না। বোনাস পাবেন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর, বড় ব্যাটারী ও বড় ডিসপ্লে। তবে একদম কিছুই হারাতে হবে না তা নয়, পকেটে থেকে হারিয়ে যাবে এর সাথে আরো ১,০০০ টাকা বেশি।
0 মন্তব্য(গুলি):